Categories
BN-IN

সুখ

🤔 আনন্দ, সুখ, স্বাস্থ্য: 1. অভ্যন্তরীণ শান্তি। 2. সাহায্য করা থেকে সন্তুষ্টি পাওয়া এবং অন্যদের জন্য সমর্থন করা। সম্পর্ক. 12R.tv❌✅ আমি আপনাকে, আমি এবং অন্যদের কামনা করি যে পরের বছরের শেষে, আমরা প্রত্যেকে বলতে পারি: “2022 ছিল আমার জীবনের সেরা বছর 🙂👍”। Marcin Ellwart

সুখ

পরিতোষ, প্রেম, পূর্ণতা, পুলক, উল্লাস, আহ্লাদ ইত্যাদির একক, একাধিক বা সম্মিলিত অনুভুতি

সুখ একটি মানবিক অনুভূতি। সুখ মনের একটি অবস্থা বা অনুভূতি যা ভালোবাসা, তৃপ্তি, আনন্দ বা উচ্ছ্বাস দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।[১] জৈবিক, মানসিক, মনস্তাত্ত্বিক, দর্শনভিত্তিক এবং ধার্মিক দিক থেকে সুখের সংজ্ঞা নির্ধারণ এবং এর উৎস নির্ণয়ের প্রচেষ্টা সাধিত হয়েছে। সঠিকভাবে সুখ পরিমাপ করা অত্যন্ত কঠিন। গবেষকেরা [২] একটি কৌশল উদ্ভাবন করেছেন যা দিয়ে সুখের পরিমাপ কিছুটা হলেও করা সম্ভব। মনোবিজ্ঞান বিশেষজ্ঞরা তাত্ত্বিক মডেলের ভিত্তিতে সুখ পরিমাপ করে থাকেন। এই মডেলে সুখকে ইতিবাচক কর্ম ও আবেগসমূহের সমষ্টি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া এক্ষেত্রে তিনটি বিশেষ অবস্থাকেও বিবেচনা করা হয়: আনন্দ, অঙ্গীকার এবং অর্থ।

গবেষকগণ কিছু বৈশিষ্ট্য শনাক্ত করেছেন যেগুলো সুখের সাথে পারস্পরিকভাবে সম্পর্কযুক্ত: বিভিন্ন সামাজিক সম্পর্ক, বহির্মুখী বা অন্তর্মুখী অবস্থা, বৈবাহিক অবস্থা, স্বাস্থ্য, গণতান্ত্রিক স্বাধীনতা, আশাবাদ, ধর্মীয় সম্পৃক্ততা, আয় এবং অন্যান্য সুখী মানুষের সাথে নৈকট্য।

সমাজে ধনী,গরিব,সুখী,অসুখী; বিভিন্ন ধাঁচের মানুষের বসবাস।তবে বর্তমানে সুখী মানুষ খুঁজে পাওয়া সোনার পাথর বাটির মতো। সকলেই সুখী হতে পারে না। তবে সুখী হতে পয়সা লাগে না। নিজের ইচ্ছা থাকলে অবশ্যই সুখী হওয়া সম্ভব। নিজের যতটুকু আছে তন্মধ্যে সন্তুষ্ট থাকলে, আনন্দ খুঁজে পেলে সুখী হওয়া কঠিন কিছু না। সুখ একটা আপেক্ষিক ব্যাপার।

তবে মনে রাখতে হবে, ধনবান ব্যক্তি হলেই সুখী হওয়া যাবে, তা নয়। ছোট কুটিরেই সুখ লাভ করা যায়।

Wikipedia.org:

https://bn.m.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%96

আব্রাহাম মাসলোর চাহিদার সোপান তত্ত্ব

মাসলোর চাহিদার সোপান তত্ত্ব হচ্ছে আব্রাহাম মাসলোর একটি মনস্তাত্ত্বিক তত্ত্ব। ১৯৪৩ সালে মাসলো ‘সাইকোলজিকাল রিভিউ’ তথা ‘মনস্তাত্ত্বিক পর্যালোচনা’ পত্রিকায় তার ‘মানব প্রেষণা তত্ত্ব’ নামক গবেষণা পত্র প্রকাশ করেন। এই তত্ত্বটির বৈজ্ঞানিক ভিত্তি ছিল খুবই সামান্য: এটা মাসলো নিজেও উল্লেখ করেছিলেন। পরে মাসলো মানুষের জন্মগত কৌতূহল সম্পর্কে তার পর্যবেক্ষণগুলি অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ধারণাটি প্রসারিত করেছিলেন। তার তত্ত্বগুলো মানুষের মনোস্তাত্ত্বিক বিকাশের অন্যান্য অনেক তত্ত্বের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তার তত্ত্বে মানুষের মনস্তাত্ত্বিক বিকাশে কয়েকটি ধাপ দেখানো হয়েছে। এসব ধাপের প্রতিই মাসলো বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন। তারপর তিনি তার তত্ত্বে ভিত্তিতে সমাজের সর্বজনীন চাহিদাকে ভাগ করেন।

হায়ারারকিকে আমরা স্তর-পারম্পর্য বলতে পারি। মাসলোর চাহিদার সোপান তত্ত্বকে মানুষ কীভাবে স্বতঃস্ফূর্তভাবে আচরণ করে তা খুঁজে বের করতে অধ্যয়ন করা হয়। মাসলো কিছু শব্দ ব্যবহার করেছেন, যেমন, ‘জৈবিক’, ‘নিরাপত্তা ও ভালোবাসা’, ‘সামাজিক চাহিদা’ বা ‘সম্মান’, এবং ‘আত্ম উপলব্ধি’। এসব শব্দের মাধ্যমে মাসলো বলতে চেয়েছেন, মানুষের অনুপ্রেরণা কাজ করে। এগুলোর মাধ্যমে মাসলো মানুষের প্রেরণা কাজ করার একটি পদ্ধতি বের করেছেন। এ তত্ত্ব মতে, একজন ব্যক্তির মধ্যে পরবর্তী ধাপে প্রেরণা কাজ করতে হলে এর আগের ধাপকে অবশ্যই পূরণ করে যেতে হবে। এছাড়াও, মানুষের আচরণের ক্ষেত্রে চেষ্টা ও প্রেরণা কীভাবে সম্পৃক্ত তা নিয়ে আলোচনা করতে এ স্তর-পারম্পর্য বা চাহিদার সোপান তত্ত্বকে মূল ভিত্তি হিসাবে ধরা হয়। চাহিদার সোপান তত্ত্বের প্রতিটি ধাপে যেতে হলে আগের ধাপে ব্যক্তিকে সন্তুষ্ট হতে হয়। তারপরই পরের ধাপে যাওয়া হয়। প্রতিটি ধাপেরই কিছু অভ্যন্তরীণ উপাদান থাকে যা ব্যক্তিকে পূরণ করে পরের ধাপে অগ্রসর হতে সাহায্য করে। মাসলোর স্তর-পারম্পর্যের লক্ষ্য হচ্ছে পঞ্চম ধাপ বা স্তর অর্জন করা। পঞ্চম ধাপ হচ্ছে আত্ম উপলব্ধি।

মাসলোর এ তত্ত্বটি ১৯৫৪ সালে তার মোটিভেশন ও পারসোনালিটি তথা অনুপ্রেরণা ও ব্যক্তিত্ব বইয়ে পুরোপুরি প্রকাশিত হয়েছিল। এ স্তর-পারম্পর্য সমাজ বিজ্ঞানের গবেষণা, ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ, মাধ্যমিক ও উচ্চতর মনোবিজ্ঞান বিষয়ক নির্দেশনার ক্ষেত্রে জনপ্রিয় কাঠামো হিসাবে ব্যবহৃত। মাসলোর স্তর-পারম্পর্য বা শ্রেণিবদ্ধকরণ শ্রেণিবিন্যাসকে সময়ের সাথে সাথে সংশোধন করা হয়েছে। আসল শ্রেণিবিন্যাসে বলা হয়েছে যে উচ্চতর ধাপ বা স্তরে যাওয়ার আগে এর পূর্বের স্তরকে অবশ্যই সম্পূর্ণরূপে সন্তুষ্ট ও পরিপূর্ণ হতে হবে। যাই হোক, আজকের গবেষকরা এসব স্তরকে ক্রমাগত একে অপরের সাথে মিশিয়ে কাজ করাকেই বেশি পছন্দ করেন। এর মানে হলো, নিম্নস্তরের যেকোনো স্তর যেকোনো সময় অন্যান্য স্তরের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে।

মাসলোর এ ধারণা বা আইডিয়ার জন্ম হয়েছিল ব্ল্যাকফিট তথা কালোপা জাতির সাথে তার কাজ করার সুবাদে। তিনি কালোপা জাতির বয়স্ক ব্যক্তিদের সাথে আলাপ-আলোচনা করেন। এ জাতির সদস্যরা চামড়ার তৈরি তাবুর মধ্যে থাকেন। তাদের সাথে কথা বলতে গিয়ে মাসলো এ তত্ত্বে ধারণা পান। যাই হোক, মাসলোর তত্ত্বকে সমালোচনা করা হয়। কারণ তার আইডিয়ার মধ্যে কালোপা জাতির আসল তত্ত্বকে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আসল তত্ত্ব ছিল, আত্ম উপলব্ধির মূল ভিত্তি হচ্ছে সামাজিক উপলব্ধি এবং সামাজিক উপলব্ধির মূল হচ্ছে সাংস্কৃতিক চিরস্থায়ীত্বতা। এই সাংস্কৃতিক বাস্তবায়ন বা চিরস্থায়ীত্বতাকে কালোপা জাতি দর্শনের সর্বোচ্চ ধাপ হিসাবে ধরা হয়।

https://bn.m.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE_%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%B0_%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0_%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8_%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC


বাংলা ভাষা

দক্ষিণ এশিয়ার বাঙালি নৃগোষ্ঠীর ভাষা

বাংলা ভাষা (বাঙলা, বাঙ্গলা, তথা বাঙ্গালা নামগুলোতেও পরিচিত) একটি ইন্দো-আর্য ভাষা, যা দক্ষিণ এশিয়ার বাঙালি জাতির প্রধান কথ্য ও লেখ্য ভাষা। মাতৃভাষীর সংখ্যায় বাংলা ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা পরিবারের পঞ্চম[১০] ও মোট ব্যবহারকারীর সংখ্যা অনুসারে বাংলা বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম ভাষা।[১১] বাংলা সার্বভৌম ভাষাভিত্তিক জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা তথা সরকারি ভাষা[১২] এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, আসামের বরাক উপত্যকার সরকারি ভাষা। বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত আন্দামান দ্বীপপুঞ্জের প্রধান কথ্য ভাষা বাংলা। এছাড়া ভারতের ঝাড়খণ্ড, বিহার, মেঘালয়, মিজোরাম, উড়িষ্যা রাজ্যগুলোতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বাংলাভাষী জনগণ রয়েছে। ভারতে হিন্দির পরেই সর্বাধিক প্রচলিত ভাষা বাংলা।[১৩][১৪] এছাড়াও মধ্য প্রাচ্য, আমেরিকা ও ইউরোপে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বাংলাভাষী অভিবাসী রয়েছে।[১৫] সারা বিশ্বে সব মিলিয়ে ২৬ কোটির অধিক লোক দৈনন্দিন জীবনে বাংলা ব্যবহার করে।[২] বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত এবং ভারতের জাতীয় সঙ্গীত ও স্তোত্র বাংলাতে রচিত।

https://bn.m.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE_%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A6%BE

বাংলাদেশ

দক্ষিণ এশিয়ার সার্বভৌম দেশ

বাংলাদেশ (এই শব্দ সম্পর্কেশুনুন (সাহায্য·তথ্য)) দক্ষিণ এশিয়ার একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। ভূ-রাজনৈতিক ভাবে বাংলাদেশের পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয়, পূর্ব সীমান্তে আসাম, ত্রিপুরা ও মিজোরাম, দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে মায়ানমারের চিন ও রাখাইন রাজ্য এবং দক্ষিণ উপকূলের দিকে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত।[১৫] ভৌগোলিকভাবে পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপের সিংহভাগ অঞ্চল জুড়ে বাংলাদেশ ভূখণ্ড অবস্থিত। নদীমাতৃক বাংলাদেশ ভূখণ্ডের উপর দিয়ে বয়ে গেছে ৫৭টি আন্তর্জাতিক নদী। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বে ও দক্ষিণ-পূর্বে টারশিয়ারি যুগের পাহাড় ছেয়ে আছে। বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অরণ্য সুন্দরবন ও দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সৈকত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশে অবস্থিত।

https://bn.m.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6

ভারত

দক্ষিণ এশিয়ার সার্বভৌম দেশ

ভারত (এই শব্দ সম্পর্কেশুনুন (সাহায্য·তথ্য)) দক্ষিণ এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। দেশটির সরকারি নাম ভারতীয় প্রজাতন্ত্র। ভৌগোলিক আয়তনের বিচারে এটি দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম এবং বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম রাষ্ট্র। অন্যদিকে জনসংখ্যার বিচারে এই দেশ বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বাধিক জনবহুল এবং পৃথিবীর বৃহত্তম গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। ভারতের পশ্চিম সীমান্তে পাকিস্তান[১৫] উত্তর-পূর্বে চীন, নেপাল, ও ভূটান এবং পূর্বে বাংলাদেশ ও মায়ানমার অবস্থিত। এছাড়া ভারত মহাসাগরে অবস্থিত শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ ও ইন্দোনেশিয়া ভারতের নিকটবর্তী কয়েকটি দ্বীপরাষ্ট্র। দক্ষিণে ভারত মহাসাগর, পশ্চিমে আরব সাগর ও পূর্বে বঙ্গোপসাগর দ্বারা বেষ্টিত ভারতের উপকূলরেখার সম্মিলিত দৈর্ঘ্য ৭,৫১৭ কিলোমিটার (৪,৬৭১ মাইল)।[১৬]

https://bn.m.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4

7hi7.com12r.tv